বিদ্যাসাগরের বাবা ঠাকুরদাস তাঁর ছোট ছেলে ঈশানচন্দ্র ও বড় নাতি বিদ্যাসাগরের ছেলে নারায়ণকে এত ভালবাসতেন যে তাঁরা অন্যায় করলেও বাড়ির কেউ তাঁদের শাসন করতে পারতেন না। কথাটা বিদ্যাসাগরের কানে গেলে তিনি বাড়িতে এসে বাবাকে বললেন, “বাবা, আপনি না নিরামিষাশী? আপনাকে কে নিরামিষাশী বলে? আপনি দু’বেলা ঈশান ও নারায়ণের মাথা খাচ্ছেন। তবুও আপনি নিরামিষাশী!”

.

.

নজরুলের কাছে গান শিখতে গেছেন ভদ্রমহিলা। নজরুল তার কাছে জানতে চাইলেন এতদিন কার কাছে তিনি গান শিখতেন। ভদ্রমহিলা জবাব দিলেন, ‘গিরিজাবাবুর কাছে।’ নজরুল সহাস্যে বললেন, ‘তা গির্জা থেকে একেবারে মসজিদে চলে এলেন?’

.

.

বিশিষ্ট গদ্যশিল্পী অক্ষয় কুমার সরকার একটি পত্রিকা প্রকাশ করতেন। পত্রিকাটির নাম ছিল সাধারণী । সুরসিক বঙ্কিমচন্দ্র তাই অক্ষয় কুমারের স্ত্রীর নাম রাখেন, অসাধারণী । 

.

.

এক ফোটোগ্রাফার চার্চিলের আশিতম জন্মদিনে তাঁর ছবি তুলতে গিয়ে ভদ্রতা করে মন্তব্য করে,

‘আশাকরি আগামী বছরেও আপনার ছবি তুলতে পারব।’

চার্চিল বলেন।

‘কেন পারবেন না ? আপনাকে তো বলিষ্ঠ ও স্বাস্থ্যবান বলেই মনে হচ্ছে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *