সুবীর রায়
এক নিবৃত্ত খেলোয়াড়। কীর্তির আগে যার মনে টানা সাইড অফের রেখা। আগত এক নীরব প্রেতযোনি— ভয়।
কবিতার পরতে তার আবেদন। অসম নারীর ঠোঁট। উন্নত বক্ষ, গভীর স্পর্শের বিনিময়ে সুদীর্ঘ প্রশস্তি বাক্য। কেন যে কোনো কিছুকেই সেভাবে লেখা গেলো না। তবে কি পাশে পড়ে থাকা অভিধান— মিথ্যা? জীবন? যার একমাত্র স্বাদ চিনে নিতে এতো খেলা। এত ফাউলের সমন্বয়? পাওয়া গেলো না কোনো উপযুক্ত শব্দ, হুইসেল ছাড়া?
হুইসেলধারি যার প্রেমে পড়ে— ওই যে খেলোয়াড়। ওকে উপেক্ষা করে বারবার কেন আঁকড়ে ধরতে হয় বাঁশি! ওই এক ক্রম, ওই এক শব্দ, ওই এক সুরের মধ্যে খেলোয়াড় বৃদ্ধ হয় আর তারপর মিটমিট করে আকাশে। আমাদের প্রত্যেকের আকাশে। কী জানি চিতারা এভাবে ঠিক কখন যে প্রস্তুতি নেয় আমাদের কামনার ভিতরে।